ফেড মিটিং সোনার উপর কী প্রভাব ফেলবে?

মার্কিন ডলারের সুদের হার বৃদ্ধির ফলে সোনার দাম কতটা প্রভাবিত হয়?

ডলারের দাম বৃদ্ধির ফলে সোনার দাম কমে যাবে। আন্তর্জাতিক সোনার দাম মার্কিন ডলারে নির্ধারণ করা হয়। মার্কিন সুদের হার বৃদ্ধির ফলে বাজার বিনিয়োগকারীদের প্রতি মার্কিন মুদ্রার আকর্ষণ বৃদ্ধি পাবে, যার ফলে বাজারে বিনিয়োগ তহবিলের প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে এবং সম্ভবত মার্কিন ডলারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দেবে, সোনার বাজার থেকে অর্থের বহির্গমন ডলারের বাজারে প্রবেশ করতে পারে, সোনার প্রবণতা হ্রাস পেতে পারে, তাই ডলারের সুদের হার বৃদ্ধির ফলে সোনার প্রবণতার উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। অন্যদিকে, মার্কিন সুদের হার বৃদ্ধির অর্থ মার্কিন বাজার ভালো, তাই ডলারের দাম বাড়ছে, কিন্তু একই সাথে অনেক পণ্যও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাহিত হবে, যার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জমানো জিনিসপত্রের দাম কমে যাবে। যদিও মার্কিন ডলারের সুদের হার বৃদ্ধি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি ভালো পছন্দ, তবে এটি অন্যান্য দেশের জন্য ভিন্ন। আমরা জানি যে মার্কিন অর্থনীতি একটি বিশ্ব অর্থনীতি। মার্কিন ডলারের সুদের হার বৃদ্ধি সমগ্র আর্থিক বাজারে একটি ভালো ব্যবসায়িক মডেল তৈরি করতে পারে, ভারসাম্যপূর্ণ ভূমিকাও পালন করতে পারে, তবে সোনার বাজার একটি ছোট ধাক্কা। তবে, ডলার সোনার দামকে প্রভাবিত করার অন্যতম কারণ। সোনার দামকে প্রভাবিত করে এমন অনেক কারণ রয়েছে, যেমন সরবরাহ ও চাহিদা এবং আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সম্পর্ক। তাই সোনার দাম কমেছে কিনা তা নির্দিষ্ট আন্তর্জাতিক বাজার এবং মৌলিক বিষয়গুলির উপর নির্ভর করে।

ফেড মুদ্রানীতির সোনার উপর কী প্রভাব পড়ে?

বিনিয়োগ বাজারে, এখনও অনেক সম্পদ ব্যবস্থাপনা পণ্য থাকবে যা বিনিয়োগকারীরা বেছে নিতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ, সোনা এমন একটি পণ্য হয়ে উঠবে যা বিনিয়োগকারীরা বেছে নেবেন কারণ এর কিছু নির্দিষ্ট বিনিয়োগ এবং ট্রেডিং সুবিধা রয়েছে। সোনার ট্রেডিং প্রক্রিয়ায়, আমাদের এখনও সোনার বাজার বুঝতে এবং আয়ত্ত করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতিও একটি প্রধান নীতি যার দিকে বিনিয়োগকারীরা মনোযোগ দেবেন, তাই সোনার উপর ফেডের মুদ্রানীতির প্রভাব ঠিক কী। 1. ফেড মুদ্রানীতি সম্পর্কে কী, যদি বিনিয়োগকারীরা সোনার উপর ফেড মুদ্রানীতির প্রভাব সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে তাদের প্রথমে ফেড মুদ্রানীতি সম্পর্কে জানা উচিত, ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি হল ফেডারেল রিজার্ভের সভায় গৃহীত একটি সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্তে, সুদের হার বাড়ানো, সুদের হার না বাড়ানো, অথবা সুদের হার বৃদ্ধি স্থগিত করা বেছে নেওয়া সম্ভব, তাই বিভিন্ন মুদ্রানীতির প্রভাব ভিন্ন। 2. ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির বর্তমান দিকের উপর ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির প্রভাব এখনও সোনার দামের প্রবণতাকে প্রভাবিত করে এমন একটি মূল কারণ। সাধারণভাবে বলতে গেলে, যদি মুদ্রানীতিতে সুদের হার বৃদ্ধির খবর প্রকাশিত হয়, তাহলে মার্কিন ডলারের প্রবণতা শক্তিশালী হবে এবং সোনার দামের বিপরীতে পতন ঘটবে, কারণ মার্কিন ডলার এবং সোনার মধ্যে এখনও বিপরীত সম্পর্ক রয়েছে, তাই উভয়ের মধ্যে এখনও একটি নির্দিষ্ট পার্থক্য থাকবে, যদি মুদ্রানীতি ইঙ্গিত দেয় যে সুদের হার বাড়বে না, তাহলে ডলার দুর্বল হতে পারে এবং সোনার দাম বাড়তে পারে।

৩. অন্যান্য কারণের প্রভাব সোনার বাজার একটি আন্তর্জাতিক বাজার, তাই এটি বৃহত্তর এবং আরও ন্যায্য। অবশ্যই, বাজারে প্রভাব ফেলতে পারে এমন অন্যান্য কারণও রয়েছে, উদাহরণস্বরূপ, হঠাৎ রাজনৈতিক ঘটনা, সেইসাথে মুদ্রাস্ফীতি, বা অন্যান্য অর্থনৈতিক কারণগুলি সোনার বাজারে প্রভাব ফেলতে পারে, তাই বিনিয়োগকারীদের সর্বদা এই খবরগুলি বোঝা এবং মনোযোগ দেওয়া উচিত, সোনার বাজারের বিচার এবং বিশ্লেষণের উপর ভাল কাজ করা উচিত। আজ সোনার বিনিয়োগকারীদের ট্রেডিং করার সময় বাজারের মৌলিক বিশ্লেষণ করা উচিত, বিশেষ করে যখন সোনার বাজারে কোন খবর প্রভাব ফেলে তার উপর নজর রাখার কথা আসে, উদাহরণস্বরূপ, ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতিও সোনার উপর বেশি প্রভাব ফেলে, তাই আমাদের এখনও সর্বদা মুদ্রানীতির প্রতি গভীর মনোযোগ দিতে হবে এবং সর্বদা মুদ্রানীতির প্রকাশের সময় বুঝতে হবে, এটি সোনার ব্যবসা করাও সহজ করে তোলে। উপরের তথ্যগুলি কেবলমাত্র সাধারণ রেফারেন্সের উদ্দেশ্যে তৃতীয় পক্ষ দ্বারা সরবরাহ করা হয়েছে। লিডটপ মূল্যবান ধাতু দ্বারা প্রদত্ত তৃতীয় পক্ষের তথ্যের নির্ভুলতা, সম্পূর্ণতা, সময়োপযোগীতা বা প্রযোজ্যতা নিশ্চিত করা হয় না; এটি কোনও বিনিয়োগ প্রস্তাবও গঠন করে না।

ফেডের বৈঠক সোনার উপর কীভাবে প্রভাব ফেলেছে? এটি কি সোনার বাজারকে প্রভাবিত করে?

বিপুল সংখ্যক অংশগ্রহণকারী এবং বাজারের বিশাল পরিসরের কারণে, সোনার বাজারও অনেক মৌলিক কারণ দ্বারা প্রভাবিত হয়। অতএব, যখন বিনিয়োগকারীরা সোনায় বিনিয়োগ করেন, তখন সমস্ত দিকে মনোযোগ দেওয়ার প্রয়োজন হয়, যেমন ফেডের বৈঠকও বর্তমান বিনিয়োগকারীরা মনোযোগ দেবেন, তাই সোনার উপর ফেডের বৈঠকের প্রভাব কীভাবে হবে, সোনার দামে কী পরিবর্তন আসবে। প্রথমত, ফেডের বৈঠকের ফলাফল সোনার উপর বর্তমান ফেডের বৈঠকের প্রভাব বুঝতে বিনিয়োগকারীদের এখনও বুঝতে হবে, তবে বিনিয়োগকারীদের প্রথমে ফেডের বৈঠকের ফলাফল সেই অনুযায়ী বুঝতে হবে, কারণ পরবর্তী মুদ্রানীতি প্রবর্তন, সুদের হার বাড়ানো হবে কিনা, সুদের হার বাড়ানো হবে না ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা এখনও থাকবে, কারণ বিভিন্ন সভার ফলাফল এখনও সরাসরি ভিন্ন প্রভাব ফেলবে। দ্বিতীয়ত, ফেডের বৈঠকের প্রভাব বুঝতে হবে যতক্ষণ না আপনি ফেডের বৈঠকের সর্বশেষ ফলাফল জানেন, আপনি বৈঠকের উপর এই ফলাফলের প্রভাব নির্ধারণ করতে পারেন। যদি আমরা সভার পরে সুদের হার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিই, তাহলে আমানতের হার বৃদ্ধি পাবে এবং এর ফলে মার্কিন ডলারের প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে। এই সময়ে, সোনা এবং মার্কিন ডলারের মধ্যে সম্পর্ক বিপরীত, তাই মার্কিন ডলারের দাম কমবে, যদি সভার পরে, সুদের হার না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে ডলার দুর্বল হয়ে পড়বে, ফলে সোনার দাম বাড়বে।

পরিশেষে, ফেড সভার ফলাফল সম্পর্কে অবগত থাকুন কারণ বর্তমান ফেড সভার যেকোনো ফলাফলের প্রভাব পুরো সোনার বাজারের উপর পড়বে, তাই বিনিয়োগকারীদের এখনও সময়মতো ফেড সভার প্রাসঙ্গিক ফলাফল সম্পর্কে জানতে হবে। তারা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা কিছু পেশাদার আর্থিক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এটি সম্পর্কে জানতে পারেন, সর্বশেষ ফেড সভার খবর বুঝতে, বাজারের অস্থিরতা মোকাবেলা করার জন্য, সোনার বাজার বুঝতে, উন্নয়নের পরে তাদের নিজস্ব ট্রেডিং কৌশলও সংশ্লিষ্ট সহায়তা প্রদান করতে পারে। বর্তমানে, বিনিয়োগকারীদের এখনও ফেড সভার কিছু ধারণা রয়েছে। বলা উচিত যে ফেড সভারও সোনার উপর তুলনামূলকভাবে বড় প্রভাব রয়েছে। অতএব, ফেড সভার আগে, প্রথমে সোনার বাজার বোঝা প্রয়োজন, আপনাকে আগে থেকেই সোনার বাজারের উপর নজর রাখতে হবে যাতে আপনি সেই অনুযায়ী আপনার ট্রেডিং পরিকল্পনা সামঞ্জস্য করতে পারেন এবং বাজারে সুযোগগুলি কাজে লাগাতে পারেন। উপরের তথ্যগুলি কেবলমাত্র সাধারণ রেফারেন্সের উদ্দেশ্যে তৃতীয় পক্ষ দ্বারা সরবরাহ করা হয়েছে। লিডটপ মূল্যবান ধাতু দ্বারা সরবরাহিত তৃতীয় পক্ষের তথ্যের নির্ভুলতা, সম্পূর্ণতা, সময়োপযোগীতা বা প্রযোজ্যতা নিশ্চিত করা হয় না; এটি কোনও বিনিয়োগ প্রস্তাবও নয়।

হাসুং নিম্নলিখিত ধাপগুলির মাধ্যমে তৈরি করা হয়: CAD নকশা, প্রকল্প অনুমোদন, উপকরণ নির্বাচন, কাটা, যন্ত্রাংশ মেশিনিং, শুকানো, গ্রাইন্ডিং, পেইন্টিং, বার্নিশিং ইত্যাদি।